সেশন-৫
ডাইরেক্টর এ্যন্ড সি.ও.ও কর্তৃক প্রদত্ত কোয়ালিটি কন্ট্রোল সংক্রান্ত দিক নির্দেশনা
তৈরি পোষাক উৎপাদন ও রপ্তানী ব্যবস্থাপনায়
কোয়ালিটি কন্ট্রোল বা মান নিয়ন্ত্রন অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ।টার্গেট অনুযায়ী ও সময়মত
উৎপাদন, ব্যয় সংকোচন ও মান নিয়ন্ত্রন হচ্ছে
ব্যবসার মুল বিবেচ্য বিষয় । কোয়ালিটি কন্ট্রোলের ব্যাপারে আমাদের দীর্ঘদিনের সমস্যা
ও অভিজ্ঞতার আলোকে আমি গত ১৫/১৬ বৎসরে বিভিন্ন সময়ে নিম্নলিথিত নির্দেশাবলী জারি করেছি
। সাম্প্রতিক সময়ে অনেক নতুন কর্মকর্তা ও কর্মচারী এই ডিপার্টমেন্টে নিযুক্ত হয়েছেন
। তাই তৈরি পোষাকের সঠিক মান নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে এই নির্দেশনা আপনাদের
অনুসরন করার জন্য পুনরায় সরবরাহ করা হল :
♥♣♥কোয়ালিটি কন্ট্রোল
ম্যানেজমেন্ট : ♥♣♥
কোয়ালিটি
কন্ট্রোল ম্যানেজমেন্টের সংগে সংশ্লিষ্ট করমকর্তাগন কোয়ালিটি নিশ্চিত করনের ব্যাপারে
ম্যানেজারিয়াল দৃষ্টিকোন থেকে নিম্নে উল্লেখিত ৪টি বিষয় ( 4M ) সর্বদা মনে রাখবেন
:–
☼ ম্যান
(Man) :: কোয়ালিটি
নিশ্চিত করার জন্য অপারেটর, কোয়ালিটি কন্ট্রোলার ও সুপারভাইজার এর দক্ষতা অপরিহার্য
। কোয়ালিটি কন্ট্রোল কার্যক্রমের সংগে জাড়িত ব্যক্তিদের অদক্ষতার কারনে উৎপাদিত পণ্যের
কোয়ালিটি ব্যহত হতে পারে । সুতরাং কোয়ালিটি কন্ট্রোল প্রক্রিয়ায় জড়িত ব্যক্তিবর্গ বা
মানুষ অত্যেন্ত গুরুত্বপুর্ণ বিষয় ।
☼ মেশিন (Machine)
:: পোষাক তৈরীর
ক্ষেত্রে মেশিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন ও অপরিহার্য উপাদান । সুতরাং কোয়ালিটি কন্ট্রোলের
জন্য অবশ্যই উপযুক্ত ও কার্যকর মেশিনের ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে । কারন কোন মেশিন
ত্রুটিপূর্ণ হলে অন্য সব বিষয় সঠিক থাকলেও কোয়ালিটি নিশ্চিত করা সম্ভব হয় না ।
☼ কাচাঁমাল (Materials)
:: কোয়ালিটি পন্য
উৎপাদনের পূর্বশর্ত হচ্ছে সঠিক ও মান সম্মত কাচাঁমালের ব্যবহার । ব্যবহৃত কাচাঁমাল
সমূহের কোনটি যদি ত্রুটিপূর্ণ থাকে তাহলে দক্ষ অপারেটর ও সঠিক মেশিন ব্যবহার করা সত্বেও
কোয়ালিটি নিশ্চিত করা সম্ভব হবে না ।
☼ ব্যবস্থাপনা (
Management ) :: উৎপাদনের
জন্য প্রয়োজনিয় লোকবল, কাচাঁমাল ও মেশিন সরবরাহ হলেও পন্যের কোয়ালিটি নির্ভর করে এসবের
সঠিক ব্যবহার ও ব্যবস্থাপনার উপর । কোন কেটি অর্ডারের সামগ্রিক ব্যবস্থাপনা ত্রুটিপূর্ণ
হলে সময়মত উৎপাদন ও কোয়অলিটি নিশ্চিত করা সম্ভব নয় । দুর্বল ব্যবস্থাপনার কারনে বিভিন্ন
সেকশন ও ডিপার্টমেন্টের মধ্যে সমন্বয়হীনতা ও অপচয়ের ফলে উৎপাদন জনিত ব্যয় বৃদ্ধি পাবে
এবং অর্ডারে লোকসান হবে ।
স্টোর
সংক্রান্ত ::
☼
কোন লাইনে অর্ডার নেয়ার
আগে অবশ্যই ফেব্রিক ও এক্সেসরিজ সেন্ট্রাল গোডাউনে নামার সাথে সাথেই ইনভেন্টরী করাতে
হবে এবং সেগুলির কোয়ালিটি রিপোর্ট সংগ্রহ করে প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহন করতে
হবে ।
☼
ষ্টোরে ফেব্রিক্স রাখার
সময় ডায়লট অনুযায়ী রাখিবেন । আমাদের নিজস্ব মিলের ফেব্রিক্স হলে ডায়লট অনুযায়ী যেন
রিব, কাফ, কলারের ডায়িং করা হয় নতুবা ম্যাচিং হবেনা ।
☼
একটি নতুন অর্ডার আরম্ভের
পূর্বে প্রধানত যাহা চেক করবেন তাহা নিম্নরুপঃ
→ ফেব্রিক্সের কোয়ালিটি কি রকম ।
→ সুতা ও অন্যান্য এক্সেসরিজ ঠিক আছে কিনা ।
→ ফেব্রিক্স , বাটন , জিপার মান সম্মত আছে কিনা তা টেষ্ট করতে
হবে ।
→ কনজাম্পশনের কাপড়, রিব, কলার ও এক্সেসরিজ ও কনট্রাস্ট এর
কাপর যে পরিমানে লাগে তাদের পরিমান ও কোয়ালিটি
ঠিক আছে কিনা ।
→ ফেব্রিক্স , বাটন , জিপার, সুতা বা কোন এক্সেসরিজ হতে কালার
ব্লিডিং বা রং উঠে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে ।
→ ষ্টাইল
অনুযায়ী মার্চেন্ডাইজার সোয়াচ বোর্ড তৈরি করে
এপ্রোব করবে ।
→ ফোর পয়েন্ট সিষ্টেমে
১০% ফেব্রিক্স রোল ইন্সপেকশন করতে হবে
১০% রোল ইন্সপেকশন ফেল করলে ১০০% রোল
ফেব্রিক্স ইন্সপেকশন করতে হবে ।
→ ফেব্রিক্স বা অন্যান্য এক্সেসরিজ এর কোয়ালিটি খারাপ হলে তাৎক্ষনিক
ব্যবস্থা নিতে হবে ।
☼ কোন কালারের ফেব্রিক্স শেড বেশি হলে যে কয়েকটি শেড বায়ার
পাশ করে দিবেন সেই অনুযায়ী সতর্ক দৃষ্টি রাখিবেন এবং সময়মত শেড ব্যান্ড অনুমোদন নিশ্চিত
করবেন ।
☼ র-মেটারিয়াল ইন-হাউস এবং ইনভেন্টরী হওয়ার সাথে সাথে কমপক্ষে ১০% র-মেটারিয়াল
ইন্সপেকশন করতে হবে ও রিপোর্ট করতে হবে যদি
১০% ইন্সপেকশন-এ ফেল করে সেক্ষেত্রে ১০০% র-মেটারিয়াল
ইন্সপেকশন করতে হবে ।
☼ ডায়নট অনুযায়ী কাটিং সেকশানে ফেব্রিক্স সাপ্লাই করতে হবে
।
♣স্যাম্পল সংক্রান্ত ::
→ যথারীতি
সাইজসেট বা পিপি স্যাম্পল বায়ার কর্তৃক অনুমোদন করে সেটাকে ……………
→ বায়ারগন কোন স্যাম্পল অনুমোদন করার পূর্বে যে সকল কমেন্ট
দেন তা মার্কার কলম দিয়ে লিখে স্যাম্পলের গায়ে হাইলাইট করতে হবে , ফলে ভুল হবার সম্ভাবনা
কমে যায় ও বায়ারেরর নির্দেশনা সমুহ ১০০% পুরন করা যায় ।
→ স্যাম্পল এর মেজারমেন্ট ও স্টাইলিং ঠিক আছে কিনা তা নিশ্চিত
করতে হবে ।
→ ফাইলের মধ্যে ট্রিম কার্ড অবশ্যই থাকতে হবে যা মার্চেন্ডাইজার
কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে ।
♣ পিপি মিটিং সংক্রান্ত ::
→ প্রতিটি অর্ডারেই অনুমোদিত সাইজ সেট সহ প্রি-প্রোডাকশন মিটিং
বাধ্যতামুলক । প্রি-প্রডাকশন মিটিং এ অর্ডারের সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয় । কেন প্রি-প্রডাকশন
মিটিং বাধ্যতামুলক সে সমন্ধে আশাকরি আপনাদের ধারনা আছে ।
→ পিপি মিটিং এ ফ্যাক্টরী ম্যানেজার , প্রডাকশন ম্যানেজার,
কোয়ালিটি ম্যানেজার / ইনচার্জ, ষ্টোর অফিসার , ফিনিশিং ইনচার্জ , সুইং ইনচার্জ, কাটিং
ইনচার্জ, ফ্যাক্টরী ও হেড অফিসের মারেচন্ডাইজারগন উপস্থিত থাকবেন ।
→ প্রি-প্রডাকশন মিটিং এ ফেব্রিক্স বা অন্যান্য এক্সেসরিজ এর কোয়ানটিটি এবং কোয়ালিটি
, মেশিন ও লাইন লে-আউট ক্রিটিক্যাল প্রসেস, বায়ারের রিকোয়ারমেন্ট, শিপমেন্ট টাইম ও
টার্গেট ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয় ও
সমস্যা সমাধান করা হয় ।
→ যদি কোন কারণে কোন অর্ডারের পি-প্রডাকশন মিটিং না হয় তাহলে
হেড অফিসের ডাইরেক্টর-প্রডাকশন প্লানিং ও কিউ্ এ এবং সংশ্লিষ্ট অর্ডারের দায়িত্বে
থাকা হেড অফিস মার্চেন্ডাইজারকে লিখিতভাবে অবহিত করবেন ।
♣ কাটিং সংক্রান্ত ::
→ কাটিং এর পুর্বে নীট ফেব্রিক্স রিলাক্সে রাখতে হবে । সাধারন
ফেব্রিক্স রিলাক্সে রাখতে হবে । সাধারন ফেব্রিক্সের ক্ষেত্রে ২৪ -৪৮ ঘন্টা এবং স্পানডেক্স
ফেব্রিক্সের ক্ষেত্রে ৭২ ঘন্টা ।
→ প্যাটার্ন ও মার্কার চেক ( মেজারমেন্ট , এলাওন্স, প্যাটার্ন
শেপ ইত্যাদি ) করতে হবে ।
→ কোন অর্ডারের কাটিং শুরু করার আগে অবশ্যই অনুমোদিত কাটিং অর্ডার থাকতে হবে এবঙ তাহা কোয়ালিটি ষ্টাফগন সঠিকভাবে
দেখে নিবেন ।
→ সাইজসেট বায়অরের নিকট পাঠাইবার পূর্বে এফ.এম / পি.এম / কোয়ালিটি ম্যানেজার / ইনচার্জ কে
নিয়ে আপনি নিজে চেক করে বায়অরের নিকট পাঠাবেন , এ কাজটি অন্য কাউকে দিয়ে করাবেন না
। প্রয়োজনে সংশ্লিষ্টদের পরামর্শ থাকলে তা বিবেচনা করবেন ।
→ হেড অফিস হতে কারখানায় কনজাম্পশন নিশ্চিত করবেন । ফেব্রিক কনজাম্পশন ও সাইজসেট নিশ্চিত না করে বাল্ক
কাটিং নিশ্চিত করা যাবে না ।
→ কাটিং করার পূর্বেই জি.এস.এম এবং শ্রিংকেজ টেস্ট করতে হবে
।
→ স্প্রেডিং করার সময় খেয়াল রাখতে হবে ফেব্রিক্স ঠিকমত রিলাক্সে
স্প্রেডিং করছে কিনা, প্লাই মিসএলাইনমেন্ট ও ভুল ডিরেকশনে হচ্ছে কিনা, ফেব্রিক্সে কোন
শেড আছে কিনা ও প্লাই এর টেনশন ঠিক আছে কিনা ।
→ স্বল্প সংখ্যক কাটিং দিবেন ও সংশ্লিষ্ট সকলকে নিয়ে পুনরায়
কোয়ালিটি নিশ্চিত করবেন । প্রথম কাটিং এর মালের আউটপুট হওয়া মাত্র ওয়াশ গার্মেন্টস
হলে ওয়অশ করে আয়রন করতে হবে পরবর্তীতে মেজারমেন্ট করে শেষবারের পত প্যাটার্ন ফাইনাল
করবেন । আপনার অজ্ঞাতসারে যেন কোন প্যাটার্ন রদবদল না হয় ।
→ কাটিং নাইফ শার্প আছে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে ।
→ কাটিং প্যানেল ১০০% চেক করে নিশ্চিত হতে হবে কোন ফেব্রিক
ডিফেক্ট আছে কিনা ।
→ কাটিং প্যানেল বান্ডেলে নাম্বার ম্যাচিং ঠিক আছে কিনা ও একই
বান্ডেলে সব এক সাইজের বা একই শেডিং এর আছে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে ।
→ বান্ডেলের প্রোপার ইস্যুয়িং যেমন : কালার , সাইজ ও রেশিও ইত্যাদি অনুযায়ী সঠিকভাবে ইস্যু হচ্ছে কিনা তা নখদর্পনে
রাখা ।
→ প্রথম কাটিং এর মালটি লাইনে চলাকালীন প্রতিটি অপারেশনে সঠিক
অপারেটর এবং সঠিক মেশিন সরবরাহ নিশ্চিত করবেন ।
→ রেশিও এবং কালার অনুযায়ী মাল কাটা হচ্ছে কিনা তাহা নিশ্চিত
করবেন ।
→ প্রথম ১০০-১৫০ পিস আউটপুটের পরই সামগ্রিক কোয়ালিটি জনিত সমস্যা
নিশ্চিত করবেন ।
→ বাল্ক কাটিং করার পূর্বেই প্যাটার্ন এডজাস্টসহ সকল সমস্যার
সমাধান করতে হবে ।
→ বাল্ক কাটিং করার পূর্বে পাইলট প্রোডাকশন ইন্সপেকশন (১২৫
পিস) নিশ্চিত করতে হবে ।
♣ প্রিন্ট,
এমব্রয়ডারী ও ওয়াশ সংক্রান্ত :
কোন অর্ডারে
যদি প্রিন্ট, এমব্রয়ডারী বা ওয়াশ থাকে তাহা হলে প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন সাইজ ও কালারের
কাপড় কেটে প্রিন্ট , এমব্রয়ডারী বা ওয়াশ করে এবং আয়রণ করে চেক করবেন এবং কোয়ালিটি ও
প্রডাকশনজনিত কোন সমস্যা থাকলে উক্ত সমস্যা নিরুপন করে সংশোধনের ব্যবস্থা গ্রহন করবেন
। সেই সঙ্গে প্রিন্ট বা এমব্রয়ডারীর সাপ্লাই নিশ্চিত করার জন্য উভয় কারখানার সাথে পেলে
তাহা তাৎক্ষনিক ভাবে সমাধান করবেন । প্রয়েঅজনে সেখানে সার্বক্ষনিক কোয়অলিটি কন্ট্রোলার
রেখে কোয়ালিটি নিশ্চিত করবেন । তাতে ঝামেলা কমবে । এখানে আরেকটি বিষয় কনে রাখতে হবে
যে রিসিভিং এবং ডেলিভারী কোয়অনটিটির মধ্যে যেন কোন তারতম্য না ঘটে ।
♣সুইং সংক্রান্ত
:
→ কোন অর্ডার লাইনে
ঢোকার কমপক্ষে ৫ দিন পূর্বে অর্ডারটি সম্পর্কে ম্যানেজারের নিকট হতে প্রয়োজনীয় তথ্য
সংগ্রহ করে করণীয় কাজ সম্পর্কে মানসিক প্রস্তুতি নিবেন ও একটি পিটি মিটিং এর ব্যবস্থা
করবেন ।
→ অর্ডার চলাকালীন সময়ে যে প্রসেসে যে কোয়ালিটি স্টাফ দায়িত্বে
থাকবে তাদেরকে্ ঐ প্রসেস সম্পর্কে সঠিক ভাবে
বুঝিয়ে দিবেন ।
→ কাজ শুরু করার পূর্বে কোয়অলিটি সংক্রান্ত সমস্যাগুলির পরিভাষা সম্মন্ধে
সঠিকভাবে জ্ঞাত হবেন । এই পরিভাষার কিছু এখানে উল্লেখ করা হলো :
শেডিং, স্পট, অয়েল মার্ক, পকেট প্লেসমেন্ট, বন পকেট, হেম,
জাম্প স্টিচ, পাকারিং, কেয়অর লেবেল , সাইজ লেবেল, এমব্রয়ডারী কোয়ালিটি ও প্লেসমেন্ট,
ওয়াশিং কোয়ালিটি, আনকাট থ্রেড, লুজ ধ্রেড, মেজারমেন্ট ( ওয়াশের আগে ও পরে ), ইন সিম,
আউট সিম, ব্যান্ড এটাচমেন্ট আফটার ওয়অশ শ্রিংকেজ, কালার ব্যান্ড, জিপার এটাচমেন্ট,
রং এসর্টমেন্ট, লেবেল মিসটেক, ওয়ে মিসটেক, মার্কিং মিসটেক, বাটন ষ্টিচিং, রং সুইং থ্রেড,
প্যাটার্ন অনুযায়ী ইনলে , সঠিক বার ট্যাগ ও বাটন হোল সাইজ, হ্যান্ড ট্যাগ ও প্রাইজ
টিকেট মিসটেক, হিটসিল লেবেল, প্রিন্টিং কোয়লিটি, প্রিন্টিং প্লেসমেন্ট ষ্টাইল মিসটেক , রং নিডল সাইজ,
নাম্বারিং মিসটেক, কাট প্যানেল মিসটেক ইত্যাদি ।