প্রশ্ন – ১. ডিজাইনকে কিসের ভাষা বলা হয়?
উত্তরঃ শিল্পবিদ্যার ভাষা।
প্রশ্ন – ২. ডিজাইন মূলত কত প্রকার?
উত্তরঃ দুই প্রকার।
প্রশ্ন – ৩. টেক্সটাইল ডিজাইন কাকে বলে?
উত্তরঃ উইভিংয়ের মাধ্যমে উৎপাদিত কাপড়ের টানা ও পড়েন সুতার বন্ধনের নিয়মাবলিকে নকশার মাধ্যমে কাগজে প্রতিফলিত করাকে টেক্সটাইল ডিজাইন বা বস্ত্র নকশা বলে।
প্রশ্ন – ৪. স্ট্রাকচারাল ডিজাইন কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ডিজাইনের মাধ্যমে টানা ও পড়েন সুতার বন্ধনের রীতিকে ফুটিয়ে তোলা হয়, তাকে স্ট্রাকচারাল ডিজাইন বলে।
প্রশ্ন – ৫. আর্টিস্টিক ডিজাইন কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ডিজাইনের মাধ্যমে রং ও তুলি ব্যবহার করে কাপড়ে বিভিন্ন ডিজাইন ফুটিয়ে তোলা হয়, আর্টিস্টিক ডিজাইন বলে।
প্রশ্ন – ৬. লিফটিং প্ল্যান কাকে বলে?
উত্তরঃ যে প্ল্যানের মাধ্যমে ঝাঁপগুলোকের উঠানামা ছক কাগজে দেখানো হয়, তাকে লিফটিং প্ল্যান বলে।
প্রশ্ন – ৭. প্লেইন উইভকে ডিজাইনের ভাষায় কিভাবে প্রকাশ করা হয়?
উত্তরঃ ১/১ এভাবে প্রকাশ করা হয়।
প্রশ্ন – ৮. প্লেইন উইভ কাকে বলে?
উত্তরঃ ওয়ার্প ও ওয়েফট সুতা পর্যায়ক্রমিক বন্ধনের মাধ্যমে যে উইভ সৃষ্টি করে, তাকে প্লেইন উইভ বলে।
প্রশ্ন – ৯. প্লেইন উইভের ডেরিভেটিভ কাকে বলে?
উত্তরঃ প্লেইন উইভের মূলনীতির উপর ভিত্তি করে যেসব উইভ গড়ে উঠেছে, তাদেরকে প্লেইন উইভের ডেরিভেটিভ বলে।
প্রশ্ন – ১০. সবচেয়ে সহজ ও সরলতম ডিজাইন কোনটি?
উত্তরঃ প্লেইন উইভ।
প্রশ্ন – ১১. টুইল উইভ কাকে বলে?
উত্তরঃ কাপড়ের যে উইভে টানা ও পড়েন সুতার বন্ধনীর মাধ্যমে টানা ও পড়েনের কোণাকোণি রেখা সৃষ্টি করে, তাকে টুইল উইভ বলে।
প্রশ্ন – ১২. সরল টুইল ও বহুমাত্রিক টুইল কত প্রকার?
উত্তরঃ সরল টুইল দুই প্রকার এবং বহুমাত্রিক টুইল তিন প্রকার।
প্রশ্ন – ১৩. ডায়মন্ড ডিজাইন বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ পয়েন্টেড নীতির উপর ভিত্তি করে অনুভূমিক ও উলম্ব জিগজাগ টুইলের সংমিশ্রণের ফলে রুহিতনের মত আকৃতিবিশিষ্ট যে ডিজাইন গঠিত হয়, তাকে ডায়মন্ড ডিজাইন বলে।
প্রশ্ন – ১৪. ডায়াপার ডিজাইন কাকে বলে?
উত্তরঃ হেরিংবোন নীতির উপর ভিত্তি করে উলম্ব ও অনুভূমিক হেরিংবোন টুইলের সংমিশ্রণে গঠিত ডিজাইনকে ডায়াপার ডিজাইন বলে।
প্রশ্ন – ১৫. ডাবল ক্লথ কাকে বলে?
উত্তরঃ ফেইস ফেব্রিক ও ব্যাক ফেব্রিক এই দুই স্তরবিশিষ্ট কাপড়কে স্টিচিং এর মাধ্যমে যে কাপড় তৈরি করা হয়, তাকে ডাবল ক্লথ বলে।
প্রশ্ন – ১৬. হুকাব্যাক উইভ কাকে বলে?
উত্তরঃ প্লেইন উইভের উপর ভিত্তি করে কতগুলো টানা ভাসা সুতা দ্বারা সাপের খোলসের মত দেখতে যে উইভ তৈরি হয়, তাকে হুকাব্যাক উইভ বলে।
প্রশ্ন – ১৭. হানিকম্ব উইভ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে উইভে টানা ও পড়েন সুতা বিশেষ বন্ধনীতে অংশগ্রহণ করে ছোট ছোট অসংখ্য কোষ বা সেল তৈরি করে,তাকে হানিকম্ব উইভ বলে।
প্রশ্ন – ১৮. হানিকম্ব উইভ কত প্রকার?
উত্তরঃ দুই প্রকার। যথাঃ ক. অর্ডিনারী হানিকম্ব, খ. ব্রাইটন হানিকম্ব।
প্রশ্ন – ১৯. ব্রাইটন হানিকম্ব এর ক্ষুদ্রতম ডিজাইন কত?
উত্তরঃ ৮×৮।